মসুর কলাই চাষ
আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ পুষ্টির চাহিদা পূরণের জন্য বিভিন্ন ধরণের শাকসবজি ও ফলমূলের উপর নির্ভর করে। এদেশে সব অঞ্চলেই কমবেশি বিভিন্ন ধরণের শাকসবজি, ফলমূল ও খাদ্য ফসলের চাষ করা হয়। এসব শস্য-ফসলের মধ্যে ডালও চাষ করা হয়। ডাল জাতীয় ফসলের মধ্যে মসুর কলাই অন্যতম। এর ইংরেজি নাম Lentil এবং বৈজ্ঞানিক নাম Lens culinaris. এটি হচ্ছে একটি আমিষ জাতীয় খাদ্য। বাংলাদেশে ডাল ফসলের মধ্যে মসুর কলাই সবচেয়ে জনপ্রিয়। অল্প পরিচর্যা ও বৃষ্টিনির্ভর ফসল হিসাবে অপেক্ষাকৃত কম উর্বর জমিতে ডাল চাষ করা হয়ে থাকে। আমাদের দেশের রাজশাহী, যশোর, পাবনা ও ফরিদপুর জেলায় মসুর কলাই-এর চাষ বেশি হয়।
পুষ্টিগুন
মসুর কলাই এ প্রায় ২৪-২৮% আমিষ আছে।
বাজার সম্ভাবনা
দেহের ক্ষয় পূরণ, বৃদ্ধিসাধন ও পুষ্টির জন্য আমিষ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মসুর কলাইয়ে প্রচুর আমিষ আছে। মাংস থেকে যে আমিষ পাওয়া যায় মসুর কলাই তা পূরণ করতে পারে। দেশে সব শ্রেণীর মানুষ আমিষের চাহিদা পুরণের জন্য মসুর কলাই খায়। মসুর কলাই উৎপাদন করে পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাড়তি আয় করা সম্ভব। এছাড়া দেশের চাহিদা মেটানোর পর অতিরিক্ত উৎপাদন বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব। এক্ষেত্রে বিভিন্ন রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান সহায়তা দিয়ে থাকে। মসুর কলাই বিদেশে রপ্তানি করার জন্য এসব প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
মসুর উৎপাদন কৌশল
* চাষের উপযোগী পরিবেশ ও মাটি
জলবায়ু মাটির প্রকৃতি
পুরো কার্তিক মাসেই মসুর বপন করা যায়। তবে মাঘের দ্বিতীয় থেকে তৃতীয় সপ্তাহের মধ্যে বপন করতে পারলে ফলন বেশি হবার সম্ভাবনা থাকে। সব ধরণের মাটিতেই মসুরের চাষ করা যেতে পারে। তবে সুনিষ্কাশিত বেলে দো-আঁশ মাটিতে মসুর কলাই ভালো জন্মে।
জাত
বাংলাদেশের কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট মসুর কলাইয়ের ৪ টি উন্নত জাতের উদ্ভাবন করেছে।
* বারি মসুর -১
১. ১৯৯১ সালে বারি মসুর-১ জাতটি চাষের জন্য অনুমোদন করা হয়েছে।
২. গাছ মাঝামাঝি আকারের হয়ে থাকে এবং উপরিভাগের ডগা বেশ সতেজ।
৩. গাছের পাতা গাঢ় সবুজ ও কান্ড হালকা সবুজ রঙের। ফুলের রঙ সাদা।
৪. বারি মসুর-১ জাতটির বীজের আকার স্থানীয় জাতসমূহের চেয়ে একটু বড়। এক হাজার বীজের ওজন ১৫-১৬ গ্রাম।
৫. আমিষের পরিমাণ ২৬-২৮ %।
৬. এ জাতের জীবনকাল ১০৫-১১০ দিন।
৭. প্রতিবিঘা জমি থেকে প্রায় ২২০-২৪০ কেজি বারি মসুর জাতের ডাল পাওয়া যায়।
* বারি মসুর -২
১. বারি মসুর-২ জাতটি ১৯৯৩ সালে সারাদেশে আবাদের জন্য অনুমোদন দেয়া হয়।
২. গাছের আকার মধ্যম ও গাছের উপরিভাগ সামান্য লতানো হয়।
৩. গাছের পাতা গাঢ় সবুজ রঙের ও পাতায় সরু আকর্ষী থাকে।
৪. কান্ড হালকা সবুজ ও ফুলের রঙ সাদা হয়ে থাকে।
৫. এক হাজার বীজের ওজন ১২-১৩ গ্রাম।
৬. আমিষের পরিমাণ ২৭-২৯%।
৭. এ জাতের জীবনকালে ১০৫ থেকে ১১০ দিন।
৮. প্রতিবিঘা জমি থেকে প্রায় ২০০ থেকে ২৩০ কেজি বারি মসুর-২ জাতের ডাল পাওয়া যায়।
* বারি মসুর-৩
১. বারি মসুর-৩ জাতটি একটি সংকর জাত। এই জাতটি ১৯৯৬ সালে সারাদেশে চাষের জন্য অনুমোদন দেয়া হয়।
২. পাতার রঙ সবুজ।
৩. বীজের রঙ ধূসর ও এবং বীজে ছোট ছোট কালচে দাগ আছে।
৪. বীজের আকার স্থানীয় জাতের চেয়ে বড়। এক হাজার বীজের গড় ওজন ২২-২৫ গ্রাম।
৫. আমিষের পরিমাণ ২৪-২৬%।
৬. এ জাতের জীবনকাল ১০০-১০৫ দিন।
৭. প্রতিবিঘা জমি থেকে প্রায় ২০০ থেকে ২৩০ কেজি বারি মসুর-৩ জাতের ডাল পাওয়া যায়।
* বারি মসুর-৪
১. বারি মসুর-৪ জাতটি ১৯৯৬ সালে সারাদেশে চাষের জন্য অনুমোদন দেয়া হয়।
২. গাছের রঙ হালকা সবুজ।
৩. পত্র ফলক আকারে বড় এবং পাতার আগায় আকর্ষী আছে।
৪. ফুলের রঙ বেগুনী।
৫. বীজের আকার স্থানীয় জাত থেকে বড় ও চ্যাপ্টা ধরণের। বীজের রঙ লালচে বাদামী।
৬. এক হাজার বীজের ওজন ১৮-২০ গ্রাম।
৭. এ জাতটি মরিচা স্টেম ফাইলিয়াম ব্লাইট রোগ প্রতিরোধী।
৮. আমিষের পরিমাণ ২৪-২৬%
৯. এ জাতের জীবনকাল ১১০-১১৫ দিন।
১০. প্রতিবিঘা জমি থেকে প্রায় ২১০ থেকে ২৩০ কেজি বারি মসুর- ৪ জাতের ডাল পাওয়া যায়।
জমি তৈরি
১. ৩-৪টি আড়াআড়ি চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরি করতে হবে।
২. চাষের জন্য জমি ভালোভাবে ঝরঝরে করে নিতে হবে।
৩. দানা জাতীয় ফসলের জন্য অন্ত:ফসল হিসেবে চাষ করলে জমি দানা জাতীয় ফসলের জন্য তৈরি করলেই চলবে।
বীজ বপন
১. ছিটিয়ে ও সারিতে দুইভাবেই মসুর কলাই এর বীজ বপন করা যায়।
২. লাইন বা সারি করে মসুর চাষ করলে বেশি ফলন পাওয়া যায়।
৩. সারিতে বীজ বপন করলে সারি থেকে সারির দূরত্ব ৩০ সে.মি. এবং সারিতে গাছের দূরত্ব ১০ সে.মি. রাখতে হবে।
৪. বীজ কিছুটা গভীরতায় বপন করতে হবে। তাহলে বীজের অঙ্কুরোদগম ভালো হবে এবং পাখি বীজ নষ্ট করতে পারবে না।
৫. মাটিতে যথেষ্ট পরিমাণ রস থাকলে জমির উপরিভাগ থেকে কমপক্ষে ১.৫-২.৫ সে.মি. নিচে বীজ বপন করতে হবে।
সার প্রয়োগ
কৃষকদের মতে গুণগত মানসম্পন্ন ভালো ফলন পেতে হলে মসুর কলাই চাষের জমিতে যতটুকু সম্ভব জৈব সার প্রয়োগ করতে হবে। মাটি পরীক্ষা করে মাটির ধরণ অনুযায়ী সার প্রয়োগ করতে হবে। তবে জৈব সার ব্যবহার করলে মাটির গুণাগুণ ও পরিবেশ উভয়ই ভালো থাকবে। বাড়িতে গবাদি পশু থাকলে সেখান থেকে গোবর সংগ্রহ করা যাবে। নিজের গবাদি পশু না থাকলে পাড়া-প্রতিবেশি যারা গবাদি পশু পালন করে তাদের কাছ থেকে গোবর সংগ্রহ করা যেতে পারে। এছাড়া ভালো ফলন পেতে হলে জমিতে আবর্জনা পচা সার ব্যবহার করা যেতে পারে। বাড়ির আশেপাশে গর্ত করে সেখানে আবর্জনা, ঝরা পাতা ইত্যাদি স্তুপ করে রেখে আবর্জনা পচা সার তৈরি করা সম্ভব।
সেচ ও নিষ্কাশন
১. মসুর কিছুটা খরা সহ্য করতে পারে; তাই চাষের জন্য বেশি পানির প্রয়োজন হয় না। তবে মাটিতে বীজ বপনের সময় যদি পানির পরিমাণ কম থাকে তাহলে বীজের অঙ্কুরোদগম নিশ্চিত করার জন্য বীজ বপনের আগে একটা হালকা সেচ দিতে হবে।
২. অতিবৃষ্টির কারণে জমিতে পানি জমলে তা নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. অতিরিক্ত খরা ও জলাবদ্ধতা উভয়ই এ ফসলের জন্য ক্ষতিকর।
রোগ বালাই
১. স্কেলেরোসিয়াম রলফসি নামক ছত্রাকের আক্রমণে গাছের পাতা ধীরে ধীরে হলুদ রঙ হয়ে যায়। আক্রান্ত গাছ ঢলে পড়ে ও শুকিয়ে যায়। মাটি ভেজা থাকলে গাছের গোড়ায় ছত্রাকের সাদা মাইসেলিয়াম ও সরিষার দানার মতো স্কেলেরোসিয়াম গুটি দেখা যায়। এ জীবাণু গাছের বাকী অংশে বিকল্প পোষক ও মাটিতে বেঁচে থাকে এবং পরের বছরে ফসল আক্রমণ করে। ভেজা ও স্যাঁতস্যাঁতে মাটিতে এ রোগের বিস্তার বেশি হয়।
২. ইউরোমাইসিস ভিসিয়া ফেবি নামক ছত্রাকের আক্রমণে মসুরের মরিচা রোগ হয়। আক্রান্ত গাছের পাতায় বিভিন্ন আকারের ছোট ছোট মরিচা রঙ্গের গুটি দেখা যায়। পরে তা গাঢ় বাদামী ও কালো রঙ ধারণ করে। কান্ডেও এরকম লক্ষণ দেখা যায়। আর্দ্র আবহাওয়ায় এ রোগের প্রকোপ বেশি হয়।
৩. স্টেমফাইলিয়াম ব্লাইড বাংলাদেশে বর্তমানে মসুরের সবচেয়ে ক্ষতিকর রোগ। আক্রান্ত গাছের পাতায় সাদা ছত্রাকের জালিকা দেখা যায়। দূর থেকে আক্রান্ত ফসল আগুনে ঝলসানো মনে হয়। আক্রমণের শেষ পর্যায়ে গাছ কালচে বাদামি রঙ ধারণ করে। বীজ, বিকল্প-পোষক, বায়ু প্রভৃতির মাধ্যমে এ রোগ বিস্তার লাভ করে।
৪. ঢলে পড়া বা নেতিয়ে পড়া মসুরের একটা ক্ষতিকর রোগ। ফিউসারিয়াম অক্সিস্পোরাম নামক ছত্রাকের আক্রমণে এ রোগ হয়। চারা অবস্থায় আক্রান্ত হলে চারার বৃদ্ধি থেমে যায় এবং গাছের নিচের দিক থেকে ধীরে ধীরে উপরের দিকের পাতা হলুদ রঙ হয়ে বেঁকে যায়। চারার আগা নেতিয়ে পড়ে এবং চারা মারা যায়।
৫. জাব পোকা মসুরের পাতা, কান্ড, পুষ্পমঞ্জরি ও বাড়ন্ত শুঁটি থেকে রস শুষে খায়। বেশি আক্রমণের কারণে গাছের পাতা কুঁকড়ে যায় এবং গাছের বৃদ্ধি কমে যায়। আক্রান্ত ফুল থেকে সাধারণত শুঁটি বের হয় না, হলেও সুস্থ ও সবল বীজ হয় না। জাব পোকা আক্রমণের ফলে মসুরের ফলন উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়।
৬. ফল থেকে পোকার শুককীট প্রথমে পাতার সবুজ অংশ তারপর কুড়ি, ফুল এবং শুটি আক্রমণ করে। শুককীটগুলো শুটি ছিদ্র করে শরীরের কিছু অংশ শুটির ভেতর ঢুকিয়ে কুরে কুরে বীজ খায়।
৭. শুসরী পোকা মাঠে ও গুদামে ডাল শস্যকে আক্রমণ করে।
প্রতিকার
স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত জৈব কীটনাশক ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে পোকা দমন না হলে স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তা অথবা উপজেলা কৃষি অফিসে পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করা যেতে পারে।
চাষের সময় পরিচর্যা
১. বীজ বপনের ৩০-৩৫ দিনের মধ্যে নিড়ানি দিয়ে একবার আগাছা তুলে ফেলতে হবে।
২. মাটির ঢেলা ভেঙ্গে দিতে হবে এবং মাটি ঝরঝরে রাখতে হবে।
ফসল সংগ্রহ
ফাল্গুন মাসের মাঝামাঝি থেকে চৈত্র মাসের মাঝামাঝি (মার্চ) সময়ে ফসল সংগ্রহের উপযুক্ত হয়। এ সময়ে ফসল সংগ্রহ করতে হবে।
উৎপাদিত ফসলের পরিমাণ
প্রতি বিঘা (৩৩ শতাংশ) জমি থেকে প্রায় ২-৩ মণ মসুর কলাই উৎপাদন করা সম্ভব।
মসুর কলাই উৎপাদন খরচ
* ১বিঘা (৩৩ শতাংশ) জমিতে ফসল উৎপাদন খরচ
খরচের খাত পরিমাণ আনুমানিক মূল্য (টাকা)
বীজ ৩ কেজি ৩০০
জমি তৈরি ৭০০
পানি সেচ সাধারণত প্রয়োজন হয় না ——-
শ্রমিক ৪ জন (প্রতিজন=২০০ টাকা) ৮০০
সার কোন প্রকার সার ব্যবহার করার প্রয়োজন হয় না ——-
কীটনাশক প্রয়োজন অনুসারে জৈব বা রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার নিজস্ব/দোকান
জমি ভাড়া একবছর ৪০০০
মূলধন
এক বিঘা (৩৩ শতাংশ) জমিতে মসুর কলাই চাষের জন্য ২০০০-২৫০০ টাকার প্রয়োজন হবে। মূলধন সংগ্রহের জন্য ঋণের প্রয়োজন হলে নিকট আত্মীয়স্বজন, সরকারি ও বেসরকারি ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও)- এর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। সরকারি ও বেসরকারি ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও) শর্ত সাপেক্ষে ঋণ দিয়ে থাকে।
প্রশিক্ষণ
মসুর কলাই চাষের আগে অভিজ্ঞ কারও কাছ থেকে এ চাষ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে। এছাড়া চাষ সংক্রান্ত কোন তথ্য জানতে হলে স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তা অথবা উপজেলা কৃষি অফিসে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এছাড়া বাংলাদেশে প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের কৃষি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে। এসব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্ধারিত ফি-এর বিনিময়ে কৃষি বিষয়ক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।
বাংলাদেশের ডাল ফসলের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মসুর কলাই। এটি একটি অমিষ জাতীয় খাদ্য ফসল। মসুর কলাই চাষ করে আমিষের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব। মসুর কলাই চাষ করে পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি অতিরিক্ত উৎপাদন বাজারে বিক্রি করে বাড়তি আয় করা সম্ভব।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার
মসুর কলাই চাষ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসে মানিকগঞ্জ জেলার ঘিওর উপজেলার মো.আবু বকরের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে। এছাড়া মসুর কলাই চাষ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের জন্য নিচের বইগুলোর সাহায্য নেয়া হয়েছে:
১. আফজাল, মো. আলী; বকর, ড. মো. আবু; রহমান, ড. মো. লুৎফর, মে ১৯৯৯, বাংলাদেশে মসুরের চাষ, মসুর মাসকলাই ও মুগডাল উৎপাদন বৃদ্ধির পাইলট প্রজেক্ট, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, জয়দেবপুর, গাজীপুর-১৭০১।
২. কৃষি প্রযুক্তি হাতবই, বি এ আর আই উদ্ভাবিত কৃষি প্রযুক্তির বিবরণী, এপ্রিল ২০০০, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, জয়দেবপুর, গাজীপুর-১৭০১।
৩. কৃষি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল, জুন ২০০৭, Microfinance for Marginal and Small Farmers (MFMSF) Project, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট সেল-১, পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ), ঢাকা।
No comments:
Post a Comment