@ পরিচিতি
@
পরিচিতি
বাংলা নামঃ জিরা
ইংরেজী নামঃ Cumin
বৈজ্ঞানিক নামঃ Cuminum cyminum
পরিবারঃ Apiaceae
জিরা একটা অত্যন্ত জনপ্রিয় মসলা এবং রান্না করা খাবার সুস্বাদু করতে জিরার জুড়ি নেই। নাতিশীতোষ্ণ এবং শুষ্ক আবহাওয়া জিরা চাষের জন্যে আদর্শ। সুনিষ্কাশিত উর্বর,গভীর এবং বেলে দোঁআশ মাটি জিরা চাষের জন্যে উত্তম।
@ জাত @
জাত
প্রধানতঃ চার ধরনের জিরা দেখা যায়। লম্বা,বেঁটে,গোলাপী ফুল এবং সাদা ফুল। গোলাপী ফুল জিরার ফলন অনেক বেশী।
@ মাটি ও জলবায়ু @
মাটি ও জলবায়ু
ফল ধরার সময়ে শুকনা এবং ঠাণ্ডা আবহাওয়া এবং ফল পুষ্ট হওয়ার সময়ে নাতিশীতোষ্ণ এবং শুষ্ক আবহাওয়া জিরা চাষের জন্যে আদর্শ। মেঘলা আবহাওয়া ও অধিক বৃষ্টিপাত এবং অতিরিক্ত ঠান্ডায় জিরের ফলন ভাল হয়না। সুনিষ্কাশিত উর্বর,গভীর এবং বেলে দোঁআশ মাটি জিরা চাষের জন্যে উত্তম।
@ বীজের হার ও বপন @
বীজের হার ও বপন
ছিটিয়ে বীজ বপন করলে প্রতি হেক্টরে ১২-১৫ কেজি বীজ লাগে। এবং সারিতে মাদা করে লাগালে প্রতি হেক্টরে ৮-১০ কেজি বীজ লাগে। সারিতে বপন করলে দুরত্ব হবে। ২৫ঢ ১৫ সেমিঃ। জিরা বোনার আগে ২/৩ দিন ভিজিয়ে রাখতে হবে এবং বোনার আগে প্রতি কেজি বীজের সাথে ২ গ্রাম হারে ভিটাভেক্স মিশিয়ে বীজ শোধন করে নিতে হবে। অক্টোবর,নভেম্বর মাস বীজ বোনার উত্তম সময়।
@ জমি তৈরি ও সার প্রয়োগ @
জমি তৈরি ও সার প্রয়োগ
৫-৮ টি লাঙ্গল এবং মই দিয়ে জমি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। হেক্টর প্রতি ১০ টন জৈব সার, এবং শেষ চাষের আগে ১০ কেজি নাইট্রোজেন,২০ কেজি ফসফেট মূল সার হিসেবে প্রয়োগ করতে হবে। এরপর বীজ বোনার ৩০ দিন পর একবার এবং ৬০ দিন পর আরেকবার ১০ কেজি করে নাইট্রোজেন উপরি প্রয়োগ করতে হবে। প্রত্যেকবার সার প্রয়োগের পর হালকা সেচ দিতে হবে।
@ পরিচর্যা @
পরিচর্যা
বীজ বোনার ২৫-৩০ দিন পর আগাছা এবং অতিরিক্ত চারা তুলে ফেলতে হবে এবং চারার গোড়ার মাটি আলগা করে দিতে হবে। জমিতে যথেষ্ট পরিমাণ জো না থাকলে বীজ বোনার পরে হালকা সেচ দিতে হবে। পরবর্তীকালে আরো ২/৩ বার সেচ দিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হতে ফুল আসার সময়ে এবং জিরা পুষ্ট হওয়ার সময়ে যেন মাটি শুকনা না থাকে।
@ রোগ বালাই ব্যবস্থাপনা @
রোগ বালাই ব্যবস্থাপনা
জিরাতে সাধারণত শুঁয়োপোকা(Spopdoptera litura),লেদাপোকা(Spopdoptera exigua),জাবপোকা(Brevicornye coriandari),সাদা গুড়ো রোগ (Powdery mildew= Erysiphe polygoni),ধ্বসা রোগ(Alternaria burnsili), ঝিমিয়ে পড়া রোগ(Fusarium oxysporum) ইত্যাদি রোগ-বালাই দেখা যায়। এ ব্যাপারে যথা সময়ে ব্যব
@ ফসল তোলা @
ফসল তোলা এবং সময়
জাত অনুসারে ৯০-১১০ দিনের মধ্যে জিরা তোলা যায়। ফসল পেকে গেলে ছোট ছোট আঁটি বেঁধে,খামারে এনে তারপর রোদে শুকিয়ে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে বীজ জিরা আলাদা করতে হয়। ভালভাবে চাষ করলে হেক্টর প্রতি ৮০০-১০০০ কেজি ফলন পাওয়া সম্ভব।
পরিচিতি
বাংলা নামঃ জিরা
ইংরেজী নামঃ Cumin
বৈজ্ঞানিক নামঃ Cuminum cyminum
পরিবারঃ Apiaceae
জিরা একটা অত্যন্ত জনপ্রিয় মসলা এবং রান্না করা খাবার সুস্বাদু করতে জিরার জুড়ি নেই। নাতিশীতোষ্ণ এবং শুষ্ক আবহাওয়া জিরা চাষের জন্যে আদর্শ। সুনিষ্কাশিত উর্বর,গভীর এবং বেলে দোঁআশ মাটি জিরা চাষের জন্যে উত্তম।
@ জাত @
জাত
প্রধানতঃ চার ধরনের জিরা দেখা যায়। লম্বা,বেঁটে,গোলাপী ফুল এবং সাদা ফুল। গোলাপী ফুল জিরার ফলন অনেক বেশী।
@ মাটি ও জলবায়ু @
মাটি ও জলবায়ু
ফল ধরার সময়ে শুকনা এবং ঠাণ্ডা আবহাওয়া এবং ফল পুষ্ট হওয়ার সময়ে নাতিশীতোষ্ণ এবং শুষ্ক আবহাওয়া জিরা চাষের জন্যে আদর্শ। মেঘলা আবহাওয়া ও অধিক বৃষ্টিপাত এবং অতিরিক্ত ঠান্ডায় জিরের ফলন ভাল হয়না। সুনিষ্কাশিত উর্বর,গভীর এবং বেলে দোঁআশ মাটি জিরা চাষের জন্যে উত্তম।
@ বীজের হার ও বপন @
বীজের হার ও বপন
ছিটিয়ে বীজ বপন করলে প্রতি হেক্টরে ১২-১৫ কেজি বীজ লাগে। এবং সারিতে মাদা করে লাগালে প্রতি হেক্টরে ৮-১০ কেজি বীজ লাগে। সারিতে বপন করলে দুরত্ব হবে। ২৫ঢ ১৫ সেমিঃ। জিরা বোনার আগে ২/৩ দিন ভিজিয়ে রাখতে হবে এবং বোনার আগে প্রতি কেজি বীজের সাথে ২ গ্রাম হারে ভিটাভেক্স মিশিয়ে বীজ শোধন করে নিতে হবে। অক্টোবর,নভেম্বর মাস বীজ বোনার উত্তম সময়।
@ জমি তৈরি ও সার প্রয়োগ @
জমি তৈরি ও সার প্রয়োগ
৫-৮ টি লাঙ্গল এবং মই দিয়ে জমি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। হেক্টর প্রতি ১০ টন জৈব সার, এবং শেষ চাষের আগে ১০ কেজি নাইট্রোজেন,২০ কেজি ফসফেট মূল সার হিসেবে প্রয়োগ করতে হবে। এরপর বীজ বোনার ৩০ দিন পর একবার এবং ৬০ দিন পর আরেকবার ১০ কেজি করে নাইট্রোজেন উপরি প্রয়োগ করতে হবে। প্রত্যেকবার সার প্রয়োগের পর হালকা সেচ দিতে হবে।
@ পরিচর্যা @
পরিচর্যা
বীজ বোনার ২৫-৩০ দিন পর আগাছা এবং অতিরিক্ত চারা তুলে ফেলতে হবে এবং চারার গোড়ার মাটি আলগা করে দিতে হবে। জমিতে যথেষ্ট পরিমাণ জো না থাকলে বীজ বোনার পরে হালকা সেচ দিতে হবে। পরবর্তীকালে আরো ২/৩ বার সেচ দিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হতে ফুল আসার সময়ে এবং জিরা পুষ্ট হওয়ার সময়ে যেন মাটি শুকনা না থাকে।
@ রোগ বালাই ব্যবস্থাপনা @
রোগ বালাই ব্যবস্থাপনা
জিরাতে সাধারণত শুঁয়োপোকা(Spopdoptera litura),লেদাপোকা(Spopdoptera exigua),জাবপোকা(Brevicornye coriandari),সাদা গুড়ো রোগ (Powdery mildew= Erysiphe polygoni),ধ্বসা রোগ(Alternaria burnsili), ঝিমিয়ে পড়া রোগ(Fusarium oxysporum) ইত্যাদি রোগ-বালাই দেখা যায়। এ ব্যাপারে যথা সময়ে ব্যব
@ ফসল তোলা @
ফসল তোলা এবং সময়
জাত অনুসারে ৯০-১১০ দিনের মধ্যে জিরা তোলা যায়। ফসল পেকে গেলে ছোট ছোট আঁটি বেঁধে,খামারে এনে তারপর রোদে শুকিয়ে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে বীজ জিরা আলাদা করতে হয়। ভালভাবে চাষ করলে হেক্টর প্রতি ৮০০-১০০০ কেজি ফলন পাওয়া সম্ভব।
No comments:
Post a Comment